শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে খোলাবাজারে বিক্রি বাড়াচ্ছে সরকার

চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে খোলাবাজারে বিক্রি বাড়াচ্ছে সরকার

চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে খোলাবাজারে বিক্রি বাড়াচ্ছে সরকার
চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে খোলাবাজারে বিক্রি বাড়াচ্ছে সরকার

অনলাইন ডেস্ক: চালের বাজারমূল্য স্থিতিশীল রাখতে খোলাবাজারে বিক্রি (ওএমএস) বাড়াচ্ছে সরকার। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে ওএমএসে যে চাল ও গমের বরাদ্দ ছিল, তার বিতরণ এরই মধ্যে শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে। এ অবস্থায় অর্থবছরের বাকি সময়ের জন্য নতুন করে এক লাখ টন চাল ও ৫০ হাজার টন গম বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এপ্রিল, মে ও জুন মাসে এসব চাল ও গম ওএমএসের মাধ্যমে বিতরণ করা হবে।

খাদ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে ওএমএস খাতে চালের বরাদ্দ রয়েছে চার লাখ ৭০ হাজার টন। আর চার লাখ ৬৪ হাজার টন গমের বরাদ্দ রয়েছে। গত ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত চার লাখ ২৫ হাজার টন চাল ও তিন লাখ ৭৮ হাজার টন গম ওএমএসের মাধ্যমে খোলাবাজারে স্বল্পমূল্যে বিক্রি করা হয়েছে। বর্তমানে খাদ্য বিভাগের কাছে ওএমএস বাবদ ৪৪ হাজার ২০০ টন চাল ও ৮৫ হাজার ২০০ টন গম মজুত রয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় ওএমএসের দোকানে ক্রেতার সংখ্যা বেড়েছে। ফলে এই মজুত দিয়ে অর্থবছরের বাকি সময় চাহিদা পূরণ করা সম্ভব নয়।

খাদ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে সারাদেশে দোকান ও ট্রাকসেল মিলিয়ে এক হাজার ৯৭৬টি কেন্দ্রে ওএমএসের চাল ও গম বিক্রি করা হয়। এসব কেন্দ্রে দৈনিক দুই হাজার ৫৬৩ টন চাল এবং এক হাজার ২৪০ টন গম সরবরাহ করা হয়ে থাকে। অর্থবছরের বাকি সময়ে সরকারি ছুটি ব্যতীত আরও ৫৯ দিন ওএমএস কার্যক্রম চলবে। এতে এক লাখ ৫১ হাজার টন চাল ও ৭৩ হাজার টন গম লাগবে।

এ অবস্থায় খাদ্য মন্ত্রণালয় বাড়তি চাহিদা মেটাতে অত্যাবশ্যকীয়ভাবে ও জরুরি বিবেচনায় ওএমএস কার্যক্রমের জন্য এক লাখ টন চাল ও ৫০ হাজার টন গম বরাদ্দ দিয়েছে। ওএমএসে প্রতি কেজি চাল ৩০ টাকা ও প্রতি কেচি আটা ১৮ টাকা দরে বিক্রি হয়। একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ পাঁচ কেজি করে কিনতে পারেন।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, গতকাল ঢাকা মহানগরের বাজারগুলোতে প্রতি কেজি মোটা চাল ৪৫ থেকে ৪৭ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। আর প্রতি কেজি খোলা আটা বিক্রি হয়েছে ৩৫ থেকে ৩৮ টাকা দরে। দেশের অন্যান্য বাজারেও একই দরে চাল ও আটা বেচাকেনা হচ্ছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

মতিহার বার্তা / এম টি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply